timewatch
২৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার, বিকাল ৪:৪৩ মিনিট
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি
  6. খুলনা
  7. খেলাধূলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চট্রগ্রাম
  10. জাতীয়
  11. ঢাকা
  12. তথ্য-প্রযুক্তি
  13. ধর্মতত্ত্ব
  14. প্রকৃতি-পরিবেশ
  15. প্রবাস জীবন
শিরোনাম

কাদের-চুন্নুকে অব্যাহতি, জাপার নতুন চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ

প্রতিবেদক
স্টাফ রিপোর্টার
জানুয়ারি ২৮, ২০২৪ ৪:১১ অপরাহ্ণ

জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ সাংগঠনিক ক্ষমতাবলে পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুকে অব্যাহতি দিয়েছেন। সেই সঙ্গে রওশন এরশাদ নিজেকে পার্টির চেয়ারম্যান ও কাজী মামুনুর রশীদকে নতুন মহাসচিব হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন।

২৮ জানুয়ারি ২০২৪ রবিবার রাজধানীর গুলশানে রওশন এরশাদের বাসায় এক সভায় তিনি এই ঘোষণা দেন। এসময় দলের বহিষ্কার, প্রত্যাহার হওয়া নেতাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারও করেন তিনি।

এর আগে শনিবার (২৭ জানুয়ারি) জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ গুলশানের নিজ বাসায় রোববার (২৮ জানুয়ারি) দলের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবেন বলে গণমাধ্যমে খবর প্রচারিত হয়।

পরে শনিবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে জাতীয় পার্টিতে রওশনপন্থী হিসেবে পরিচিতি নেতাদের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অযোগ্য নেতৃত্ব ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণে অভিভাবকহীন হয়ে পড়া জাপার তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আহ্বানে দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ সাড়া দিয়েছেন। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা দলের প্রার্থী ও তৃণমূলের নেতাদের সঙ্গে তিনি সভা করবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তিনি (রওশন) সংসদ নির্বাচনে যোগ্য ও ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন নিশ্চিত না হওয়ায় নিজের স্বার্থ ত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেননি। এর মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে তিনিই জাতীয় পার্টির যোগ্য অভিভাবক।

এদিকে গত শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) জাপার ৬৬৮ জন নেতা-কর্মী গণ পদত্যাগ করেন। কারণ হিসেবে নেতারা দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হকের বিরুদ্ধে দলে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলেছেন। সেদিন পদত্যাগকারী নেতারা জাপার বর্তমান নেতৃত্বকে বাদ দিয়ে নতুন করে দল গঠনের ঘোষণাও দিয়েছিলেন।

প্রসঙ্গত, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন ভাগাভাগিতে ২৬টি আসন পেয়েছিল। এ ছাড়া সারা দেশে তাদের দলের প্রার্থী ছিল। জাপা মোট ২৬৫টি আসনে প্রার্থী দেয়। কিন্তু সমঝোতার আসনের মধ্য থেকেই মাত্র ১১টি আসনে জাপা প্রার্থীরা জয়ী হন।

নির্বাচনে ঢাকায় পরাজিত প্রার্থীদের একটা অংশ ভোটে দলের ভরাডুবির পর শীর্ষ নেতাদের পদত্যাগ দাবি করে জাপা কার্যালয়ে বিক্ষোভ করেছিলেন। পরে তারা সারা দেশের পরাজিত প্রার্থীদের নিয়েও একটি সভা করে জাপার নেতৃত্বের সমালোচনা করেছিলেন। এমন কর্মকাণ্ডের জন্য কয়েকজন নেতাকে জাপা থেকে অব্যাহতিও দেয়া হয়।

সর্বশেষ - ধর্মতত্ত্ব