৯ মে ২০২৫, এখন সময় সন্ধ্যা ৭:১০ মিনিট
শিরোনাম
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি
  6. খুলনা
  7. খেলাধূলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চট্রগ্রাম
  10. জাতীয়
  11. ঢাকা
  12. তথ্য-প্রযুক্তি
  13. ধর্মতত্ত্ব
  14. প্রকৃতি-পরিবেশ
  15. প্রবাস জীবন

বদলি হজ করার নিয়ম

প্রতিবেদক
ডেস্ক রিপোর্টার
মে ৮, ২০২৫ ৪:৫৫ অপরাহ্ণ

হজ তিন প্রকার- ইফরাদ, কিরান ও তামাত্তু

ইফরাদ হজ: হজের মাসগুলোতে (শাওয়াল, জিলকদ ও জিলহজ) শুধুমাত্র হজ পালনের উদ্দেশ্যে ইহরাম বেঁধে হজ সম্পাদন করাকে ইফরাদ হজ বলা হয়।

কিরান হজ: হজের মাসগুলোতে (শাওয়াল, জিলকদ ও জিলহজ) হজ ও ওমরা পালনের নিয়তে দীর্ঘ দিনের জন্য ইহরাম বেঁধে একই ইহরামে ওমরাহ ও হজ সম্পাদন করাকে কিরান হজ বলে।

তামাত্তু হজ: হজের মাসগুলোতে (শাওয়াল, জিলকদ ও জিলহজ) ওমরাহ পালনের নিয়তে ইহরাম বেঁধে ওমরাহ পালন করে ইহরাম থেকে হালাল হয়ে যাওয়া অতঃপর হজের আগে হজের নিয়তে ইহরাম বেধে হজ সম্পাদন করাকে তামাত্তু হজ বলে।

কেউ যদি কোনো ব্যক্তিকে বদলি হজ অর্থাৎ তার পরিবর্তে হজ পালনের জন্য মক্কায় পাঠায় এবং কোনো নির্দিষ্ট প্রকারের হজ পালন করতে না বলে বা কোনো নির্দিষ্ট প্রকারের হজ করতে নিষেধ না করে, তাহলে তার জন্য যে কোনো প্রকারের হজ করা জায়েজ।

বদলি হজে প্রেরণকারী যদি ইফরাদ হজের কথা নির্দিষ্ট করে বলে দেয় অথবা কিরান ও তামাত্তু হজ করতে নিষেধ করে, তাহলে বদলি হজ আদায়কারীর জন্য ইফরাদ হজ করা জরুরি। এ রকম ক্ষেত্রে কিরান বা তামাত্তু হজ করা জায়েজ হবে না।

আমাদের দেশের মানুষ যেহেতু সাধারণত তামাত্তু হজই করে থাকে এবং হজ্ব বলতে তামাত্তু হজই বুঝে থাকে, তাই হজে প্রেরণকারী কিরান ও তামাত্তু হজ করতে নিষেধ না করলে বদলী হজের অনুমতিকে তামাত্তু হজের অনুমতি ধরা হয়।

কারো ওপর যদি হজ ফরজ হয় এবং হজ পালন করার শারীরিক সক্ষমতাও থাকে, তার জন্য নিজে হজ করা জরুরি। বদলি হজ করালে অর্থাৎ অন্যকে দিয়ে হজ করালে তার ফরজ হজ আদায় হবে না। যার ওপর হজ ফরজ হয়েছে এবং হজ আদায়ের সক্ষমতাও ছিল, কিন্তু শক্তি-সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও হজ্ব করেনি, তারপর হজ্ব আদায়ের সক্ষমতা হারিয়ে মাজুর হয়ে পড়েছে, এমন ব্যক্তির ওপর নিজের পক্ষ থেকে বদলি হজ করানো অথবা মৃত্যুর সময় বদলি হজ করানোর অসিয়ত করে যাওয়া ফরজ।

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, খাসআম গোত্রের এক নারী নবিজিকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) জিজ্ঞাসা করলো, হে আল্লাহর রাসুল! আল্লাহর বান্দার উপর ফরযকৃ্ত হাজ আমার বয়োবৃদ্ধ পিতার উপর ফরজ হয়েছে। কিন্তু তিনি বাহনের ওপর স্থির থাকতে পারেন না, আমি কি তার পক্ষ থেকে হজ আদায় করবো? তিনি বললেন, হ্যাঁ (আপনি তার পক্ষ থেকে হজ আদায় করতে পারেন)। ঘটনাটি বিদায় হজের সময় ঘটেছিল। (সহিহ বুখারি: ১৪২৫)

সর্বশেষ - আইন-আদালত

আপনার জন্য নির্বাচিত

চাল-তেল-চিনি-খেজুরে শুল্ক ছাড় দিয়ে এনবিআরের প্রজ্ঞাপন

মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্টাফ বাসে আগুন

শাহরুখের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ, পুলিশ মোতায়েন

মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের রায় স্থগিতে আবেদনের শুনানি মুলতবি

আর্থিক খাতে অন্যায় করে কেউ পার পাবেন না : ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

সুদৃঢ় ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব সৌদি-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে অপরিহার্য : ডিসিসিআই সভাপতি

বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ : গবেষণা

৭টি ইসলামী দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক : কী প্রস্তাবনা ও সংস্কারের সুপারিশ করলো দলগুলো

ছয় বিভাগে তাপমাত্রা বাড়বে, কিছু এলাকায় বৃষ্টির আভাস

বিএসএফের গুলিতে এবার ভারতীয় যুবক নিহত