২১ নভেম্বর ২০২৪, এখন সময় সন্ধ্যা ৭:০৪ মিনিট
শিরোনাম
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি
  6. খুলনা
  7. খেলাধূলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চট্রগ্রাম
  10. জাতীয়
  11. ঢাকা
  12. তথ্য-প্রযুক্তি
  13. ধর্মতত্ত্ব
  14. প্রকৃতি-পরিবেশ
  15. প্রবাস জীবন

সিডনির বাংলাদেশ কনস্যুলেটে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন

প্রতিবেদক
টাইমওয়াচ ডেস্ক
মে ২৯, ২০২৩ ৪:৫৭ অপরাহ্ণ

বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, সিডনিতে ‘ই-পাসপোর্ট’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। এর ফলে সিডনি প্রবাসী বাংলাদেশিদের বহু দিনের প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে।

সিডনিতে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. নূরুল আনোয়ার। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিডনিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. সাখাওয়াৎ হোসেন।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম প্রকল্পের উপপরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সৈয়দ নাজমুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের ব্যক্তিগত সচিব মো. কায়সারুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব আলিমুন রাজিব, বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. সালাহ উদ্দিন। এছাড়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কনস্যুলেট জেনারেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও সিডনিতে বসবাসরত বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

কনসাল জেনারেল তার স্বাগত বক্তব্যে এই দিনটিকে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অত্যন্ত আনন্দ ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপরেখার আলোকে বাংলাদেশ ও বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করার মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়াসমূহ সহজতর ও নিরাপদ করা হয়েছে। ই-পাসপোর্টকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার এক অনন্য মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, সিডনিতে এই সেবা চালুর ফলে এখন থেকে সিডনিতে বসবাসরত বাংলাদেশিরা কনস্যুলেট জেনারেল থেকেই ই-পাসপোর্ট গ্রহণ করতে পারবেন।

প্রধান অতিথি ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. নূরুল আনোয়ার বলেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন রূপরেখা বাস্তবায়নের একটি অন্যতম মাইলফলক হলো ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট সেবা কার্যক্রম। তিনি বলেন, ই-পাসপোর্টে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হওয়ায় একদিকে যেমন এর বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে অন্যদিকে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের পাসপোর্টের মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে। তিনি জানান, বিদেশ মিশনসমূহে দ্রুততম সময়ে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের আওতায় নিয়ে আসার জন্য সরকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বক্তব্য শেষে প্রধান অতিথি কয়েকজন আবেদনকারীকে ই-পাসপোর্টের এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন।

ই-পাসপোর্ট আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য শিগগিরই বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল -এর ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

সর্বশেষ - আইন-আদালত

আপনার জন্য নির্বাচিত