দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে শুরু হয়েছে তীব্র শীত। ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এই শীতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে রয়েছেন খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কোথাও কোথাও সূর্যের দেখা মিললেও কমছে না শীতের দাপট। ২০ ডিসেম্বর ২০২৩ বুধবার সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
ঘন কুয়াশা আর শীতে অনেকে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া তীব্র শীত থেকে বাঁচতে মানুষ খুব একটা বাড়ির বাইরে যাচ্ছেন না।
দুপুরের দিকে ঘন কুয়াশা কেটে কিছু সময়ের জন্য সূর্য উঁকি দিলেও তেমন উত্তাপ ছড়াতে পারছে না। দিনের বেলায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবার কুয়াশা পড়তে শুরু করে।
গতকাল মঙ্গলবারও (১৯ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল। তার আগের দিন সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল নয়টায় সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি, ১৭ ডিসেম্বর ১০ দশমিক ০ ডিগ্রি, ১৬ ডিসেম্বর সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।