বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক তৌফিক ইকবাল চৌধুরী পলক ১৪ জুলাই রাত ৪.৪০ মিনিটে অসুস্থতা জনিত কারণে চিকিৎসারত অবস্থায় ঢাকা একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজেউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়ে ছিল ৫৬ বছর। তিনি স্ত্রী ও এক ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান। মরহুম তৌফিক ইকবাল চৌধুরী পলক ছিলেন তরীকায়ে মাইজভাণ্ডারীয়ার বৈশ্বিক রূপদানকারী, ইমামে আহলে সুন্নত,শায়খুল ইসলাম হযরত শাহসূফি সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ আল-হাসানী মাইজভাণ্ডারী(ক:) ও মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের শাজ্জাদনশীন শাহসূফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল-হাসানী মাইজভাণ্ডারীর (ম:জি:আ:) খলীফা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী চন্দ্রবিঁন্দু শোরুমের কর্ণধার, সমাজ সেবক,দক্ষ সংগঠক ও রাজনীতিবীদ।
১৪ জুলাই রবিবার বাদে যোহর তাঁর গ্রামের বাড়ি নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের মানিকদি গ্রামে তারই প্রতিষ্ঠিত মসজিদ মাদরাসা মাঠে জানাজা শেষে তাকে দাপন করা হয়।
তার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের শাজ্জাদনশীন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান শাহজাদা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী।
এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, মরহুম তৌফিক ইকবাল চৌধুরী পলক তরিকায় মাইজভাণ্ডারীয়ার একজন নিবেদিত খেদমতগার ও প্রচারক ছিলেন। হুজুর কেবলা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়াও শোক প্রকাশ করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি ) কো- চেয়ারম্যান এডভোকেট কাজী মহসিন চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা রুহুল আমিন ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আব্দুল আজিজ সরকার, অতিরিক্ত মহাসচিব সাবেক সিনিয়র এএসপি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, বিএসপি জাতীয় স্থায়ী পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া প্রমূখসহ বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।